জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর (ডিপিএইচই), স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন একটি সংস্থা। নিরাপদ পানি সরবরাহের মাধ্যমে জনস্বাস্থ্যের উন্নয়নের দায়িত্ব অর্পণ করে ১৯৩৫ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর। পরবর্তীতে ১৯৫৪ সালে এর সাথে যুক্ত করা হয় স্যানিটেশন সেবা প্রদানের দায়িত্ব। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পরে সরকার প্রথমেই ধ্বংসপ্রাপ্ত পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন পদ্ধতিগুলো পুর্নবাসনে গুরুত্ব আরোপ এবং তৎপরবর্তীতে নতুন অবকাঠামো স্থাপন শুরু করে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ডিপিএইচই) মাধ্যমে, এরই ধারাবাহিকতায় বর্তমানকালে ওয়াসার আওতাধীন এলাকা ব্যতীত সমগ্রদেশের নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন ব্যবস্থা নির্মাণ ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব অধিদপ্তরের উপর ন্যস্ত। বর্তমানে পল্লী এলাকায় প্রতি ৮৮ জনের জন্য একটি সরকারী নিরাপদ খাবার পানির উৎস রয়েছে এবং বর্তমানে পানি সরবরাহ কভারেজ ৮৯% এ উন্নীত হয়েছে। বিগত অথবছরে গ্রাম, পৌর ও পল্লী এলাকায় ৬৬৫ টি বিভিন্ন প্রযুক্তির পানির উৎস, 02 টি উৎপাদক নলকূপ, ৯.০ কিঃমিঃ বিভিন্ন ব্যসের পাইপ লাইন, ১৩৪০ টি স্যািনটারী ল্যাট্রিন, 14 টি কমিউনিটি ল্যাট্রিন, ৩টি পাবলিক টয়লেট নির্মাণকরা হয়েছে। স্থানীয় ফিল্ড কিট এবং ময়মনসিংহ আঞ্চলিক পরীক্ষাগারে প্রায় ৯৩০ টি পানির উৎসের পানির গুণগতমান পরীক্ষা করা হয়েছে।
এক নজরে সামগ্রিক অবস্থাঃ
#জেলায় সুপেয় পানি উৎসের কভারেজ প্রায় ৮৯%
#জেলায় ১৯% এলাকায় নলকূপের পানিতে মাত্রাতিরিক্ত আর্সেনিকের দুষন পাওয়া গিয়াছে। তন্নমধ্যে সদর, শ্রীবরদী , ঝিনাইগাতী এর কিছু ইউনিয়ন ও নালিতাবাড়ি সর্বাধিক আর্সেনিক সমস্যা রয়েছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস